এশিয়ার প্রাচীনতম বাংলা সংবাদপত্র প্রথম প্রকাশ ১৯৩০

প্রিন্ট রেজি নং- চ ৩২

৫ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
২০শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
২রা রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

দক্ষিণ সুরমায় পিঠা উৎসব সম্পন্ন

Daily Jugabheri
প্রকাশিত ০২ মার্চ, শনিবার, ২০২৪ ২১:৫৭:৪৫
দক্ষিণ সুরমায় পিঠা উৎসব সম্পন্ন

টেবিলে প্লেটে থরে থরে সাজানো নানা রঙের পিঠা। সন্দেশ, পুলি, নকশি পিঠা, ফুল পিঠা, মাল পোয়া, সহ নাম না জানা হরেক রকম পিঠা এবং ক্ষীর, সাথে নানারকম ফল । এ যেন রসের মেলা। নানা স্বাদের বাহারী এসব পিঠা আর ফল দেখলেই মুখে জল চলে আসবে যে কারো।  বৃহস্পতিবার  (২৯ ফেব্রুয়ারী )রাতে এমনই আয়োজন ছিল দক্ষিণ সুরমার লালাবাজার ইউনিয়নের উত্তর ফরিদপুর বাগান বাড়ী পিঠা উৎসবে।  প্রতিবারের ন্যায় এবারও চতুর্থ বারেট মতো এই পিঠা উৎসবের আয়োজন করে দক্ষিণ সুরমা ফাউন্ডেশন। যেখানে নানান স্বাদের পিঠা ফল আর ক্ষীর খাবারের আয়োজনে অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ।  দক্ষিণ সুরমা ফাউন্ডেশনের সভাপতি ডাঃ গিয়াস উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শফিক আহমদ শফির পরিচালনায় পিঠা উৎসবে উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবী ফালাকুজ্জামান চৌধুরী জগলু, আব্দুল মতিন, আসন্ন দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী, যুক্তরাষ্ট্র জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো: জুয়েল আহমদ, লালাবাজার ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান পীর ফয়জুল হক ইকবাল, জালালপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাওলানা সুলাইমান হোসেন,   বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দয়াল উদ্দিন তালুকদার, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবী বদরুল ইসলাম, মাওলানা নজরুল ইসলাম, সাবেক ইউপি সদস্য সিরাজ আহমদ, প্রফেসর সৈয়দ করম আলী, সমাজসেবী আব্দুল আমিন, চুনু মিয়া, এ এসআই দেলওয়ার হোসেন, তৌফিক আহমদ, যুব সংগঠক কিবরিয়া আহমদ অপু, জয়ন্ত রুপম গোস্বামী, আমির আলী ,পারভেজ আহমদ, দক্ষিণ সুরমা প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ শরীফ আহমদ, সাংবাদিক ফখরুল ইসলাম শাকিল, দিলওয়ার হোসেন মামুন,কলামিস্ট জহির উদ্দিন জালাল, যুব নেতা ছায়েদ আহমদ, শিমুল আহমদ।  শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন মাওলানা ওবাইদুল্লাহ  । শেষে মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা সোলাইমান হোসেন।   আলোচনা সভায় বক্তারাবলেন,আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যেতে বসেছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী নানা রকম পিঠা। যান্ত্রিক জীবনে নতুন প্রজন্ম জানে না এসব পিঠার নাম। গ্রাম-বাংলার বিলুপ্তপ্রায় লোকজ খাবার ধরে রাখা ও নতুন প্রজন্মের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে এ রকম পিঠা উৎসবের বিকল্প নেই। শীতের সময়ে গ্রামের সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী খাবার এই পিঠা। বিদেশি খাবারের দিকে ঝুঁকছে নতুন প্রজন্ম। তাই গ্রামবাংলার সুস্বাদু খাবার পিঠাকে ধরে রাখতে এমন আয়োজনে সকলকে এগিয়ে আসার আহবান জানান বক্তারা।  প্রেস বিজ্ঞপ্তি

সংবাদটি ভালো লাগলে স্যোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন