‘‘বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিদ্যুৎ বিভাগের দুর্নীতিবাজ কিছু আমলাদের পকেট ভারি করার জন্য চালু হয় ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার, অনুন্নত ব্যাটারীযুক্ত নিন্মমানের এসব মিটার দিয়ে চলছে হয়রানীর মহৌসব, রাত ৩ টা বা ৪ টায় হঠাৎ মিটারের কার্ডের টাকা শেষ হলে অন্ধকারে থাকতে হয়, গভীর রাতে কার্ডে টাকা লোড দেওয়া যায় না, তা ছাড়া বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে লাইনে দাড়িঁয়ে টাকা পে করতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হন সাধারণ মানুষ, পূর্বের এনালগ মিটার বহাল রেখে বিদ্যুৎতের রিডিং সঠিকভাবে হিসেব করে বিল প্রদান বা পরিশোধে কোনো ঝামেলা থাকার কথা নয়, ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার অনেকের গলার কাটাঁ হয়ে উঠেছে’’ শুক্রবার রাত ৮ টায় দক্ষিণ সুরমার নছিবা খাতুন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়োজিত এক সভায় উপরোক্ত কথাগুলো বলেন বক্তারা। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ২৬ নং ওয়ার্ডের কদমতলী এলাকার বাসিন্দা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও মুরব্বী এম এ মন্নানের সভাপতিত্বে ও এ্যাডভোকেট মামুন হোসেনের পরিচালনায় অনুষ্টিত সভায় বক্তব্য রাখেন ভার্থখলা পঞ্চায়েত কমিটির সাধারণ সম্পাদক এম সিরাজ উদ্দিন, ঝালোপাড়া পঞ্চায়েত কমিটির সাধারণ সম্পাদক শাহ জুনেদ আহমদ, বিএনপি নেতা আফজল হোসেন, কদমতলীর বাসিন্দা সাবেক সরকারি অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইছাক মিয়া, বিএনপি নেতা মকবুল হোসেন, ২৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর সেলিম আহমদ রনি, বিএনপি নেতা আব্দুল হাই, সমাজসেবী দুলাল আহমদ, মির্জা আলী আশরাফ, বিএনপি নেতা আব্দুস সাত্তার মামুন, মির্জা আব্দুল জলিল। সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত সভাপতি মঈন উদ্দিন, আসাদ আহমদ, আবির আহমদ, আলম খান, শাহ মতিউর রহমান শাহজাহান, ইশতিয়াক আহমদ, জাবেদ হোসেন, মো. হাজী মখলিছ মিয়া, শামসুল ইসলাম মাসুম, মির্জা নজির মিয়া, সাবলু আহমদ, কাইয়ুম আহমদ, কদমতলী ওভারব্রীজ পূর্ব পশ্চিম ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মাসুক মিয়া, সাধারণ সম্পাদক এম এ মালেক, সমাজসেবী আফছর উদ্দিন, বাবলু হোসেন হৃদয়, আতিকুর রহমান ফরহাদ, মেহেদী হাসান সাজাই, মঈনুল ইসলাম, শওকত আহমদ, শামীম আহমদ, আব্দুল গনি, মনছুর আলী মাছুম, সুজন আহমদ, মাসুম আহমদ, পাপ্পু আহমদ, রিপন আহমদ, মাসুদ আহমদ, সাদ্দাম আহমদ, সামাদ আহমদ, সজিব আহমদ, এআর রাজু, মুন্না আহমদ প্রমুখ। প্রেস-বিজ্ঞপ্তি
সংবাদটি ভালো লাগলে স্যোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন