যুগভেরী ডেস্ক ::: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ও ছাত্র-জনতার বিজয়ের স্মৃতি ধারণ করে দেশজুড়ে চলে গ্রাফিতি অঙ্কন। শিক্ষার্থীরা বিজয় উদযাপনে নানা বার্তা ছড়িয়ে দেন রং, তুলির আঁচড়ের মাধ্যমে। সিলেটের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, স্থাপনা ও সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দেয়ালে দেয়ালে অঙ্কন করা হয় এসব গ্রাফিতি। যাতে ফুটে উঠে আওয়ামী লীগ ও হাসিনাবিরোধী নানা ছবি ও স্লোগান।
কিন্তু এসব গ্রাফিতি রাতের আঁধারে কে বা কারা মুছে ফেলে। শুধু তাই নয়, তার উপর লেখে সদ্য নিষিদ্ধ স্লোগান ‘জয় বাংলা’। এ নিয়ে ১৫ ডিসেম্বর তোলপাড় সৃষ্টি হয় গোটা সিলেটে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উঠে নিন্দার ঝড়।এদিকে গ্রাফিতির উপর লেখা ‘জয় বাংলা’ মুছে ফেলেছে ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল।
সোমবার রাতে মহানগর যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য উসমান গনীর নেতৃত্বে ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে ‘জয় বাংলা’ লেখা মুছে ফেলা হয়। সেখানে এখন লেখা হয়েছে ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’। তারা নগরীর দারিয়াপাড়া, আখালিয়া, নোয়াপাড়া এলাকার দেওয়ালের লেখা মুছে ফেলেন, এবং নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
এ বিষয় উসমান গনী বলেন, ‘স্বৈরাচার তার অস্তিত্ব বিভিন্নভাবে মানুষের মনস্তত্ত্বে ঢুকিয়ে দিতে চায়। তারই প্রতীক হিসেবে সিলেটে স্বৈরাচারের সকল সিম্বলিক নিদর্শনগুলোকে মুছে জয় বাংলা লেখছে আমরা তা মুছে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ লিখে দিয়েছি। তিনি আরোও বলেন, যেন স্বৈরাচার কোনভাবেই পুনরায় মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে। তিনি নগরীর দারিয়াপাড়া ও আখালিয়াযা নোয়াপাড়া এলাকার দেওয়ালের জয় বাংলা লেখাটি মুছে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ লিখে দিয়েছেন। সুতরাং ভবিষ্যতেও যদি কোনো ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায় সিলেট বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল,স্বেচ্ছাসেবকদল নিজেদের মাথা উঁচু রেখে প্রতিবাদ করবো ইনশাল্লাহ। তবে তিনি মনে করছেন সিলেটের দেওয়ালের ছবি দিয়ে এতে ধারণা করা হচ্ছে- এ কাজের সঙ্গে আওয়ামী লীগ বা তার অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা জড়িত। পাশাপাশি যে বা যারা কাজটি করেছে এদেরকে প্রতিহত করতে সবাইকে আহ্বান জানান।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নগরীর মীরের ময়দান ও পুলিশ লাইনের দেওয়ালগুলোতে অঙ্কন করা গ্রাফিতি মুছে সেখানে কে বা কারা এসব দেওয়ালের গ্রাফিতির উপর ‘জয় বাংলা’ স্লোগান লিখছে।তবে কারা এ কাজ করেছে তা জানা যায়নি। পুলিশও এ ব্যাপারে কোন তথ্য জানেনা।
তবে সিলেটের দেওয়ালের ছবি দিয়ে Bangladesh Awami League নামের পেইজ থেকে মন্তব্য করা হয়- ‘সিলেটের অলিগলি ছেয়ে গেছে জয় বাংলা স্লোগানে’। সিলেট ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানের এমন দেওয়ালের ছবি দিয়ে মন্তব্য করা হচ্ছে Bangladesh Awami League-এর ফেসবুক পেইজে। এতে ধারণা করা হচ্ছে- এ কাজের সঙ্গে আওয়ামী লীগ বা তার অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা জড়িত।
মীরের ময়দান ও পুলিশ লাইনে এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, আমরা দেখতে পাইনি কারা এমনটি করেছে। রাতের অন্ধকারে করা হয়েছে। আমরা দেখলে অবশ্যই প্রতিহত করতাম।িসিলেটদেওয়ালে উপর লেখা ‘জয় বাংলা’ মুছলো ছাত্র-যুবদল
সিলেটে গ্রাফিতির উপর লেখা ‘জয় বাংলা’ মুছলো ছাত্র-যুবদল
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ও ছাত্র-জনতার বিজয়ের স্মৃতি ধারণ করে দেশজুড়ে চলে গ্রাফিতি অঙ্কন। শিক্ষার্থীরা বিজয় উদযাপনে নানা বার্তা ছড়িয়ে দেন রং, তুলির আঁচড়ের মাধ্যমে। সিলেটের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, স্থাপনা ও সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দেয়ালে দেয়ালে অঙ্কন করা হয় এসব গ্রাফিতি। যাতে ফুটে উঠে আওয়ামী লীগ ও হাসিনাবিরোধী নানা ছবি ও স্লোগান।
কিন্তু এসব গ্রাফিতি রাতের আঁধারে কে বা কারা মুছে ফেলে। শুধু তাই নয়, তার উপর লেখে সদ্য নিষিদ্ধ স্লোগান ‘জয় বাংলা’। এ নিয়ে ১৫ ডিসেম্বর তোলপাড় সৃষ্টি হয় গোটা সিলেটে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উঠে নিন্দার ঝড়।এদিকে গ্রাফিতির উপর লেখা ‘জয় বাংলা’ মুছে ফেলেছে ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল।
সোমবার রাতে মহানগর যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য উসমান গনীর নেতৃত্বে ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে ‘জয় বাংলা’ লেখা মুছে ফেলা হয়। সেখানে এখন লেখা হয়েছে ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’। তারা নগরীর দারিয়াপাড়া, আখালিয়া, নোয়াপাড়া এলাকার দেওয়ালের লেখা মুছে ফেলেন, এবং নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। পাশাপাশি যে বা যারা কাজটি করেছে এদেরকে প্রতিহত করতে সবাইকে আহ্বান জানান।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নগরীর মীরের ময়দান ও পুলিশ লাইনের দেওয়ালগুলোতে অঙ্কন করা গ্রাফিতি মুছে সেখানে কে বা কারা এসব দেওয়ালের গ্রাফিতির উপর ‘জয় বাংলা’ স্লোগান লিখছে।তবে কারা এ কাজ করেছে তা জানা যায়নি। পুলিশও এ ব্যাপারে কোন তথ্য জানেনা।
তবে সিলেটের দেওয়ালের ছবি দিয়ে Bangladesh Awami League নামের পেইজ থেকে মন্তব্য করা হয়- ‘সিলেটের অলিগলি ছেয়ে গেছে জয় বাংলা স্লোগানে’। সিলেট ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানের এমন দেওয়ালের ছবি দিয়ে মন্তব্য করা হচ্ছে Bangladesh Awami League-এর ফেসবুক পেইজে। এতে ধারণা করা হচ্ছে- এ কাজের সঙ্গে আওয়ামী লীগ বা তার অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা জড়িত।
মীরের ময়দান ও পুলিশ লাইনে এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, আমরা দেখতে পাইনি কারা এমনটি করেছে। রাতের অন্ধকারে করা হয়েছে। আমরা দেখলে অবশ্যই প্রতিহত করতাম।
==জয় বাংলা লেখাটি মুছে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ লিখেন-সিলেট যুবদল
৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। আন্দোলন চলাকালে জুলাই-আগস্টে- সিলেট মহানগরের দেয়ালগুলোতে বিপ্লবী শিক্ষার্থীরা আওয়ামমী লীগ ও হাসিনাবিরোধী নানা ছবি, গ্রাফিতি অঙ্কন করেন এবং স্লোগান লিখেন। ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে সর্বস্তরের মানুষের বিপ্লবে ৫ আগস্ট হাসিনামুক্ত হয় দেশ। অনেকেই এটিকে দ্বিতীয় স্বাধীনতা বা বিজয় অর্জন বলে মন্তব্য করছেন ।
কিন্তু যেসব স্লোগান আর গ্রাফিতি দেখে সিলেটের মানুষ অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন- সেসব এখন মুছে ফেলা হয়েছে। গত দুদিন ধরে (১৪ ও ১৫ ডিসেম্বর) সিলেট মহানগেরর মীরের ময়দান ও পুলিশ লাইন্সের দেওয়ালগুলোতে এমন চিত্র দেখা যাচ্ছে। তবে কে বা কারা এসব দেওয়ালের গ্রাফিতির উপর ‘জয় বাংলা’ স্লোগান লিখছে-্এর প্রতিবাদে গতকাল ১৬ ডিসেম্বর রাতে তাৎক্ষণিক প্রতিহিত করতে সিলেট মহানগর যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য উসমান গনীর নেতৃত্বে ছাত্রদল যুবদল স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীকে সাথে নিয়ে জয় বাংলা লেখা মুছে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ এর লেখা হয় ।
এ বিষয় উসমান গনী বলেন, ‘স্বৈরাচার তার অস্তিত্ব বিভিন্নভাবে মানুষের মনস্তত্ত্বে ঢুকিয়ে দিতে চায়। তারই প্রতীক হিসেবে সিলেটে স্বৈরাচারের সকল সিম্বলিক নিদর্শনগুলোকে মুছে জয় বাংলা লেখছে আমরা তা মুছে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ লিখে দিয়েছি। তিনি আরোও বলেন, যেন স্বৈরাচার কোনভাবেই পুনরায় মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে। তিনি নগরীর দারিয়াপাড়া ও আখালিয়াযা নোয়াপাড়া এলাকার দেওয়ালের জয় বাংলা লেখাটি মুছে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ লিখে দিয়েছেন। সুতরাং ভবিষ্যতেও যদি কোনো ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায় সিলেট বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল,স্বেচ্ছাসেবকদল নিজেদের মাথা উঁচু রেখে প্রতিবাদ করবো ইনশাল্লাহ। তবে তিনি মনে করছেন সিলেটের দেওয়ালের ছবি দিয়ে এতে ধারণা করা হচ্ছে- এ কাজের সঙ্গে আওয়ামী লীগ বা তার অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা জড়িত। এদের বিরুদ্ধে সবাইকে প্রতিহিত করা আহবান জানান তিনি।
মামা এই লেখাটি ভালো ভাবে দেখিয়ে নিউজ করতে পারেন।
আইটেম করছি, রাইত ১টাত যাইবো
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি : নূরুর রশীদ চৌধুরী, সম্পাদক : ফাহমীদা রশীদ চৌধুরী, সহকারী সম্পাদক : ফাহমীনা নাহাস
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : অপূর্ব শর্মা