যুগভেরী ডেস্ক ::: অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল ও ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার প্রত্যাহার করে পুরাতন পোষ্টপেইড মিটার বহাল রাখার দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। ২৭ অক্টোবর দুপুরে বিভাগীয় কমিশনার বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করেন দক্ষিণ সুরমার ২৭নং ওয়ার্ডের পাঠানপাড়া এলাকাবাসী। এসময় এলাকাবাসীর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, মনসুর খান, ইকতার খান, মোতাহার হোসেন জিহাদ, সেলিম রানা ছালাউর রহমান খান, মোঃ আব্দুল কাইয়ুম, সামছুল হুদা, মোঃ শামীম হোসেন খান, আফতাব মিয়া, মোঃ কাশেম খান, ফয়েজ আহমদ খান, জুনু মিয়া, মোঃ শাহিন খান, আবু বক্কর সিদ্দিক, আব্দুল কাদির বেলাল, মোঃ খালেদ আহমদ, মোঃ শওকত আলী, মোঃ রজব আলী, ইউসুফ, আবুল মিয়া, দিলওয়ার হোসেন, আফরোজ খান। স্মারকলিপিতে এলাকাবাসী উল্লেখ করেন, পূর্বের মিটার গুলোকে ডাস্টবিনে ফেলে স্মার্ট প্রি- পেইড মিটার লাগানোর কোন প্রয়োজন নেই। প্রি- পেইড মিটার নষ্ট হলে তা পরিবর্তন করা এবং নষ্ট মিটারের ভুতুড়ে বিল সংশোধন করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে। মিটারের রিডিংম্যান সহ শত শত কর্মচারীও কাজ হারাবে। ২০০৩ইং এর ৫৬ নং ধারা মতে গ্রাহকের বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হলে কোম্পানীকে ১৫ দিন পূর্বে নোটিশ দিতে হয়। কিন্তু এই প্রি- পেইড মিটারের কার্ড শেষ হলে সাথে সাথেই বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এসময় প্রি-পেইড মিটার ব্যবহারকারী গ্রাহকরা জানান, আগের বিলের চেয়ে অতিরিক্ত টাকা খরচ করা হচ্ছে। ভূক্তভোগী এক গ্রাহক জানান, তিনি বাসার মিটারে এক হাজার টাকা রিচার্জ করেন। এর মধ্যে মিটার ভাড়া, ডিমান্ড চার্জ, ভ্যাট, সার্ভিস চার্জ এসবের টাকা কেটে নেওয়া হয়। টাকা ভরতেই ফুরিয়ে যায়।
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি : নূরুর রশীদ চৌধুরী, সম্পাদক : ফাহমীদা রশীদ চৌধুরী, সহকারী সম্পাদক : ফাহমীনা নাহাস
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : অপূর্ব শর্মা