এশিয়ার প্রাচীনতম বাংলা সংবাদপত্র প্রথম প্রকাশ ১৯৩০

প্রিন্ট রেজি নং- চ ৩২

১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
২রা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১৪ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

এম. ইলিয়াস আলীসহ গুম হওয়া সকল নেতাকর্মীদের অবিলম্বে ফিরিয়ে দিতে হবে : খন্দকার মুক্তাদির

Daily Jugabheri
প্রকাশিত ১৮ আগস্ট, রবিবার, ২০২৪ ১৭:৫১:২৬
এম. ইলিয়াস আলীসহ গুম হওয়া সকল নেতাকর্মীদের অবিলম্বে ফিরিয়ে দিতে হবে : খন্দকার মুক্তাদির

যুগভেরী ডেস্ক ::: বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেছেন, শত শত প্রাণের বিনিময়ে আমরা দ্বিতীয়বারের মতো স্বাধীনতা অর্জন করেছি। কিন্তু সিলেটবাসীর মনে এখনো বিজয়ের আনন্দ নেই। কারন ফ্যাসিস্ট হাসিনার হাতে গুম হওয়া সিলেটবাসীর প্রিয়নেতা বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এম. ইলিয়াস আলী, ছাত্রদল নেতা ইফতেখার আহমদ দিনার ও জুনেদ আহমদ, আনসার আলীকে আমরা এখনো ল ফিরে পাইনি। বিএনপির দেশনায়ক তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের প্রতিবন্ধকতা এখনো দূর হয়নি। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এখনো অসুস্থ। এম. ইলিয়াস আলীর বৃদ্ধ মা, স্ত্রী, সন্তানদের মতো সিলেটবাসীও প্রিয় নেতার অপেক্ষায় রয়েছে। ইতিমধ্যে হাসিনার আয়নাঘর থেকে অনেকেই মুক্তি পেয়েছেন। আমরা আমাদের প্রিয় নেতা এম. ইলিয়াস আলী সহ সকল নেতাকর্মীদের অভিলম্বে ফিরিয়ে দেয়ার দাবি জানাচ্ছি।

রোববার দুপুর ১২টায় সিলেট নগরীর কোর্ট পয়েন্টে সিলেট জেলা বিএনপির উদ্যোগে বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য এম. ইলিয়াস আলীকে ফিরে পাওয়ার দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরীর সভাপতিত্বে মানববন্ধন কর্মসূচির সঞ্চালনা করেন সিলেটে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী। সভাপতির বক্তব্যে সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী বলেন, স্বৈরাচারী হাসিনা ক্ষমতাকে আকড়ে রাখতে বিরোধীমতের শতশত নেতাকর্মীদের গুম ও গণহত্যা করেছে। আমাদের গুম হওয়া সকল নেতাকর্মীদের ফিরে পাব বলে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। গণখুনি হাসিনা দেশে মেসাকার চালিয়ে ভারতে পালিয়ে গেছে। তাকে দেশে ফিরিয় এতে বিচারের মুখোমুখি করা হবে।

এসময় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ ক্ষুদ্র ঋণ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী, জেলা বিএনপির সহসভাপতি মামুনুর রশিদ মামুন (চাকসু), হাজী শাহাব উদ্দিন আহমদ, একেএম তারেক কালাম, ইকবাল বাহার চৌধুরী, আজির উদ্দিন (চেয়ারম্যান), শহিদ আহমদ (চেয়ারম্যান), মাহবুবুর রব চৌধুরী ফয়সল, নজমুল হোসেন পুতুল, শাহাব উদ্দিন আহমদ, গোলাম রব্বানী, আশিক উদ্দিন চৌধুরী, মঈনুল হক চৌধুরী, কামরুল হাসান সাহীন, নজিবুর রহমান নজিব, সৈয়দ মঈনুদ্দিন সুহেল, সুরমান আলী, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এড. হাসান আহমদ পাটোয়ারী রিপন, তাজরুল ইসলাম তাজুল, আনোয়ার হোসেন মানিক, এড. মোমিনুল ইসলাম মোমিন, কোহিনুর আহমদ, আব্দুল আহাদ খান জামাল, এড. সাঈদ আহমদ, আবুল কাশেম, মাহবুবুল হক চৌধুরী, শাকিল মোর্শেদ, জসিম উদ্দিন, শামীম আহমদ, এড. আল আসলাম মুমিন, লোকমান আহমদ, তাজ মোহাম্মদ ফখর উদ্দিন, তাসনিম শারমিন তামান্না, এড. মোস্তাক আহমদ, আল মামুন খান, জয়নাল আহমদ রানু, আলী আকবর, সাহেদুল হক সুহেল, মাহবুব আলম, অর্জুন ঘোষ, মনিরুল ইসলাম তুরন, আহাদ চৌধুরী শামীম, হেলাল উদ্দিন আহমেদ, মির্জা সম্রাট হোসেন, আফসর খাঁন, নাজিম উদ্দিন পান্না, ফজলে আহসান রাব্বী, দেলোয়ার হোসেন দিনার, শাহীন আলম জয়, ডাঃ নাজিম উদ্দিন, এড. ওবায়দুর রহমান ফাহমী, সুলতানা রহমান দিনা, শামসুর রহমান সুজা, বখতিয়ার আহমদ ইমরান, আহমদ সোলায়মান, সুমেল আহমদ চৌধুরী, রায়হান এইচ খাঁন, জাহেদ আহমদ, হাসান মঈন উদ্দিন আহমদ, জসিম উদ্দিন, আফতাব উদ্দিন, সুহেল ইবনে রাজা, রফিকুল ইসলাম, জুবের আহমদ, মাওলানা নুরুল ইসলাম, আকবর আলী, রায়হান আহমদ, আব্দুল মুনিম, দেলোয়ার হোসেন চৌধুরী, নুরুল হুদা দিপু, কয়েস আহমদ, জিএম বাপ্পি, জামিল আহমদ, আমিনুল ইসলাম আমিন, ইসহাক আহমদ, আব্দুল হাসিম জাকারিয়া, এসএম পলাশ, আব্দুস সামাদ লস্কর মুনিম, আবুল হোসেন, রুবেল ইসলাম প্রমুখ।

সংবাদটি ভালো লাগলে স্যোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন