দূর্গেশ সরকার বাপ্পী গোয়াইনঘাট :: সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় গত তিনদিনের অতিবৃষ্টি ও সীমান্তবর্তী ভারতের পাহাড়ি ঢলে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার ১৩ টি ইউনিয়নের হাওর ও নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করেছে।
ইতোমধ্যে গোয়াইনঘাট-রাধানগর-জাফলং সড়কের শিমুলতলা পয়েন্ট সড়কের উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
গোয়াইনঘাট উপজেলায় পবিত্র ঈদুল আযহাকালীন সময়ে অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রুপ ধারণ করতে পারে আশঙ্কা করছেন অনেকেই।
এ পরিস্থিতিতে বন্যা ঝুঁকিপ্রবণ রুস্তমপুর, লেংগুড়া, ডৌবাড়ি, নন্দীরগাঁও ইউনিয়ন, পূর্ব ও পশ্চিম আলীরগাও, পশ্চিম জাফলং, মধ্য জাফলংয়ে ইউনিয়নে ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারগণ ভলান্টিয়ার সহ আকস্মিক বন্যাজনিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত আছেন।
ইউনিয়নসমূহে উপজেলা প্রশাসন থেকে নিয়োজিত ১৩ জন সরকারি ট্যাগ অফিসার সার্বিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম সমন্বয় ও তদারকি করছেন। জরুরি উদ্ধার কার্যক্রম এবং ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য উপজেলায় প্রতিটি ১৩ টি ইউনিয়নে নূন্যতম ০২ টি করে মোট ৪৭ টি উদ্ধারকারী নৌকা (রেসকিউ বোট) নিয়োজিত আছেন।
১৫ জুন, ২০২৪ তারিখ, দুপুর ১২:০০ টার রিডিং অনুযায়ী গোয়াইনঘাট ব্রীজ পয়েন্টে পানির লেভেল ১০.০৮ মিটার ( বন্যাসীমা: ১০:৮২), সারি ঘাট পয়েন্টে পানির লেভেল ১২.২৮ ( বিপদ সীমা: ১২.৩৫), জাফলং-ডাউকি পয়েন্টে পিয়াইন নদীর পানির লেভেল ১০.৬১ মিটার ( বিপদ সীমা:১৩.০০ মিটার)।
গোয়াইনঘাটের ইউএনও মো: তৌহিদুল ইসলাম এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) জনাব মো: সাঈদুল ইসলাম উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মনিটরিং সেলের অফিসারগণ ( পিআইও, কৃষি অফিসার, মৎস্য অফিসার, প্রাণিসম্পদ অফিসার) বন্যাদুর্গত ও ঝুঁকিপ্রবণ এলাকা সমূহে জনপ্রতিনিধিগণ সহ সরেজমিনে কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।
গোয়াইনঘাটের ইউএনও মো: তৌহিদুল ইসলাম জানান, যে সকল এলাকায় ঝুঁকি পূর্ণ ও প্লাবিত হতে পারে সে সকল এলাকার ঘরবাড়ি, বাজার ও দোকান সমূহ থেকে জানমাল নিরাপদে সরিয়ে নেয়ার জন্য স্থানীয়দের সতর্ক করা হচ্ছে।
উপজেলার ১৩ টি ইউনিয়নে মোট ৫৬ টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। অতি ঝুঁকিপূর্ণ ও প্লাবণ প্রবণ এলাকায় আশ্রয়কেন্দ্রে জনগণকে দ্রুত অবস্থান নিতে মাইকিং করা হচ্ছে।
গোয়াইনঘাট উপজেলায় ফের বন্যা আশস্কা
দূর্গেশ সরকার বাপ্পী গোয়াইনঘাট :: সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় গত তিনদিনের অতিবৃষ্টি ও সীমান্তবর্তী ভারতের পাহাড়ি ঢলে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার ১৩ টি ইউনিয়নের হাওর ও নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করেছে।
ইতোমধ্যে গোয়াইনঘাট-রাধানগর-জাফলং সড়কের শিমুলতলা পয়েন্ট সড়কের উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
গোয়াইনঘাট উপজেলায় পবিত্র ঈদুল আযহাকালীন সময়ে অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রুপ ধারণ করতে পারে আশঙ্কা করছেন অনেকেই।
এ পরিস্থিতিতে বন্যা ঝুঁকিপ্রবণ রুস্তমপুর, লেংগুড়া, ডৌবাড়ি, নন্দীরগাঁও ইউনিয়ন, পূর্ব ও পশ্চিম আলীরগাও, পশ্চিম জাফলং, মধ্য জাফলংয়ে ইউনিয়নে ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারগণ ভলান্টিয়ার সহ আকস্মিক বন্যাজনিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত আছেন।
ইউনিয়নসমূহে উপজেলা প্রশাসন থেকে নিয়োজিত ১৩ জন সরকারি ট্যাগ অফিসার সার্বিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম সমন্বয় ও তদারকি করছেন। জরুরি উদ্ধার কার্যক্রম এবং ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য উপজেলায় প্রতিটি ১৩ টি ইউনিয়নে নূন্যতম ০২ টি করে মোট ৪৭ টি উদ্ধারকারী নৌকা (রেসকিউ বোট) নিয়োজিত আছেন।
১৫ জুন, ২০২৪ তারিখ, দুপুর ১২:০০ টার রিডিং অনুযায়ী গোয়াইনঘাট ব্রীজ পয়েন্টে পানির লেভেল ১০.০৮ মিটার ( বন্যাসীমা: ১০:৮২), সারি ঘাট পয়েন্টে পানির লেভেল ১২.২৮ ( বিপদ সীমা: ১২.৩৫), জাফলং-ডাউকি পয়েন্টে পিয়াইন নদীর পানির লেভেল ১০.৬১ মিটার ( বিপদ সীমা:১৩.০০ মিটার)।
গোয়াইনঘাটের ইউএনও মো: তৌহিদুল ইসলাম এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) জনাব মো: সাঈদুল ইসলাম উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মনিটরিং সেলের অফিসারগণ ( পিআইও, কৃষি অফিসার, মৎস্য অফিসার, প্রাণিসম্পদ অফিসার) বন্যাদুর্গত ও ঝুঁকিপ্রবণ এলাকা সমূহে জনপ্রতিনিধিগণ সহ সরেজমিনে কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।
গোয়াইনঘাটের ইউএনও মো: তৌহিদুল ইসলাম জানান, যে সকল এলাকায় ঝুঁকি পূর্ণ ও প্লাবিত হতে পারে সে সকল এলাকার ঘরবাড়ি, বাজার ও দোকান সমূহ থেকে জানমাল নিরাপদে সরিয়ে নেয়ার জন্য স্থানীয়দের সতর্ক করা হচ্ছে।
উপজেলার ১৩ টি ইউনিয়নে মোট ৫৬ টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। অতি ঝুঁকিপূর্ণ ও প্লাবণ প্রবণ এলাকায় আশ্রয়কেন্দ্রে জনগণকে দ্রুত অবস্থান নিতে মাইকিং করা হচ্ছে।
সংবাদটি ভালো লাগলে স্যোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন