যুগভেরী ডেস্ক ::: সিলেটের জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান বলেছেন, শিশুদের সুপ্ত মেধা বিকাশে প্রতিযোগিতা আয়োজনের বিকল্প নেই। শিশুদের মধ্যে লুকিয়ে থাকা সুপ্ত প্রতিভা জাগিয়ে তোলার মধ্য দিয়ে উদ্ভাসিত হোক আগামী দিন। আজকের শিশুরাই আগামীদিনের ভবিষ্যৎ। তারাই আগামীদিনের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের হাতিয়ার। তারাই বড়দের স্বপ্ন, জাতির উত্তরাধিকার ও জাতির কর্ণধার। শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশ নিশ্চিত হলে দেশ ও জাতির ওপর পড়বে এর প্রত্যক্ষ প্রভাব। তাই এ অনন্ত সম্ভাবনাময় সম্পদকে রক্ষা করা ও সুন্দর ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করার জন্য প্রতিযোগিতার বিষয়টি অধিকতর জরুরি।
তিনি সোমবার (১০ জুন) বিকেল ৫টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে ও জেলা শিল্পকলা একাডেমি সিলেট এর ব্যবস্থাপনায় সিলেট জেলা পর্যায়ের শিল্পকলা প্রতিযোগিতার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
সিলেট জেলা কালচারাল অফিসার অসিত বরণ দাশ গুপ্ত এর সভাপতিত্বে ও আবৃত্তিশিল্পী নাফিসা তানজীনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা ব্যারিস্টার মোহাম্মদ আরশ আলী, সিলেট সরকারি মদনমোহন কলেজের উপাধ্যক্ষ সর্ব্বানী অর্জ্জুন, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট সিলেটের সাধারণ সম্পাদক গৌতম চক্রবর্তী ও সম্মিলিত নাট্য পরিষদ সিলেটের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ।
অনুষ্ঠান শেষে রবীন্দ্র সংগীত, নজরুল সংগীত, গণজাগরণের গান, লোকসংগীত, শাস্ত্রীয় নৃত্য, সাধারণ নৃত্য/সৃজনশীল নৃত্য, লোকনৃত্য, একক আবৃত্তি, একক অভিনয় এবং চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৯০জন প্রতিযোগীর হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিবৃন্দ। উল্লেখ্য যে, আজ দিনব্যাপী শিল্পকলা প্রতিযোগিতায় প্রায় দুই হাজার শিশু-কিশোর,তরুণ ও যুব শিল্পবন্ধুরা অংশগ্রহণ করে। আয়োজনটি যেন এক মহামিলন মেলায় পরিণত হয়েছিল। বিজ্ঞপ্তি
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি : নূরুর রশীদ চৌধুরী, সম্পাদক : ফাহমীদা রশীদ চৌধুরী, সহকারী সম্পাদক : ফাহমীনা নাহাস
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : অপূর্ব শর্মা